জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে শহরাঞ্চলের তাপমাত্রা বাড়ছে। বিশ্বের বড় বড় শহরে এ সংকট দেখা যাচ্ছে। শহরের তাপমাত্রা কমাতে একটি সহজ কৌশল নিয়ে কাজ করছেন বিজ্ঞানীরা। সাধারণ এক কৌশল ব্যবহার করে শহরের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৩.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট) কমিয়ে দিতে পারে বলে গবেষণায় জানা গেছে।জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে লন্ডনের মতো বড় শহর ভবিষ্যতে আরও বেশি গরম ও শুষ্ক গ্রীষ্মের সম্মুখীন হবে। ২০৫০ সালের মধ্যে লন্ডনের গড় গ্রীষ্মের তাপমাত্রা এখনকার চেয়ে প্রায় ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে। বিভিন্ন বাড়ির ছাদ সাদা রঙে রাঙিয়ে দিলে তাপমাত্রা কিছুটা কমবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজের বিজ্ঞানী অস্কার ব্রাউস বলেন, ‘আমরা ব্যাপকভাবে একাধিক পদ্ধতি পরীক্ষা করেছি।

লন্ডনের মতো শহরের উষ্ণতা প্রশমিত করার উপায় নিয়ে কাজ করছি। বাড়ির শীতল ছাদ অত্যন্ত গরমে তাপমাত্রা কমিয়ে রাখার ভালো একটি উপায়। বাড়ির ছাদের রং পরিবর্তনের মাধ্যমে শহরের তাপমাত্রা কিছুটা কমানোর সুযোগ আছে।’অনেক বড় শহরের মতো বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বাড়ার কারণে লন্ডনের ভবিষ্যৎ বেশ অনিশ্চিত। ঘিঞ্জি ভবন, পিচঢালা রাস্তা ও ভূগর্ভস্থ রেল নেটওয়ার্কের কারণে এই শহরকে তাপের এক শহুরে দ্বীপ বলা যায়। লন্ডনের বিভিন্ন এলাকার তাপমাত্রা আশপাশের গ্রামীণ এলাকার তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। নগর–পরিকল্পনাবিদেরা লন্ডনের ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছেন।

জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে রং দিয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের একটি উপায় নিয়ে গবেষণা প্রকাশিত হয়। বিজ্ঞানীরা জলবায়ু পরিবর্তনের মুখে শহরকে শীতল করার সবচেয়ে কার্যকর উপায়গুলো নিয়ে কাজ করছেন। ছাদে সৌর প্যানেল যুক্ত করা, ছাদে সাদা রং করা বা প্রতিফলিত আবরণ দিয়ে ঢেকে দেওয়া, গাছপালা দিয়ে ছাদ ঢেকে দেওয়া, রাস্তার পাশে বেশি গাছপালা রোপণের মতো বিষয় নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে। এসবের ফলাফল বিশ্লেষণের জন্য বিজ্ঞানীরা লন্ডনের একটি থ্রিডি কম্পিউটার মডেল তৈরি করেছেন।

২০১৮ সালের গ্রীষ্মকালের দুটি উষ্ণতম দিনে শহরকে শীতল করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে ১১টি ভিন্ন জলবায়ুসংক্রান্ত সিমুলেশন চালানো হয়। ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সিমুলেশন চালানো হয়। সিমুলেশন পরীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, সাদা রং করা ছাদের কারণে তাপমাত্রা গড়ে ১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে আসে। কিছু এলাকায় তো ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে দেখা যায়।জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে রং দিয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের একটি উপায় নিয়ে গবেষণা প্রকাশিত হয়। বিজ্ঞানীরা জলবায়ু পরিবর্তনের মুখে শহরকে শীতল করার সবচেয়ে কার্যকর উপায়গুলো নিয়ে কাজ করছেন। ছাদে সৌর প্যানেল যুক্ত করা, ছাদে সাদা রং করা বা প্রতিফলিত আবরণ দিয়ে ঢেকে দেওয়া, গাছপালা দিয়ে ছাদ ঢেকে দেওয়া, রাস্তার পাশে বেশি গাছপালা রোপণের মতো বিষয় নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে। এসবের ফলাফল বিশ্লেষণের জন্য বিজ্ঞানীরা লন্ডনের একটি থ্রিডি কম্পিউটার মডেল তৈরি করেছেন।জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে রং দিয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের একটি উপায় নিয়ে গবেষণা প্রকাশিত হয়।

শহরের বিভিন্ন বসতি ও ভবনের ছাদের রং সাদা করে দিলে তাপমাত্রা কিছুটা কমবে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। উষ্ণতম দিনে সাদা রং ব্যবহার করে যুক্তরাজ্যের লন্ডনের মতো শহরের তাপমাত্রা নাটকীয়ভাবে কমানো যাবে। লন্ডনসহ বিভিন্ন উত্তপ্ত শহরের তাপমাত্রা কমিয়ে শীতল করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় অনুসন্ধান করে এমন একটি নতুন গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। লন্ডন শহরের ভবনের ছাদে সাদা রং করা হলে সেটি শহরের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমাতে সাহায্য করতে পারে।জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে লন্ডনের মতো বড় শহর ভবিষ্যতে আরও বেশি গরম ও শুষ্ক গ্রীষ্মের সম্মুখীন হবে।

২০৫০ সালের মধ্যে লন্ডনের গড় গ্রীষ্মের তাপমাত্রা এখনকার চেয়ে প্রায় ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে। বিভিন্ন বাড়ির ছাদ সাদা রঙে রাঙিয়ে দিলে তাপমাত্রা কিছুটা কমবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজের বিজ্ঞানী অস্কার ব্রাউস বলেন, ‘আমরা ব্যাপকভাবে একাধিক পদ্ধতি পরীক্ষা করেছি। লন্ডনের মতো শহরের উষ্ণতা প্রশমিত করার উপায় নিয়ে কাজ করছি। বাড়ির শীতল ছাদ অত্যন্ত গরমে তাপমাত্রা কমিয়ে রাখার ভালো একটি উপায়। বাড়ির ছাদের রং পরিবর্তনের মাধ্যমে শহরের তাপমাত্রা কিছুটা কমানোর সুযোগ আছে।’অনেক বড় শহরের মতো বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বাড়ার কারণে লন্ডনের ভবিষ্যৎ বেশ অনিশ্চিত। ঘিঞ্জি ভবন, পিচঢালা রাস্তা ও ভূগর্ভস্থ রেল নেটওয়ার্কের কারণে এই শহরকে তাপের এক শহুরে দ্বীপ বলা যায়। লন্ডনের বিভিন্ন এলাকার তাপমাত্রা আশপাশের গ্রামীণ এলাকার তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। নগর–পরিকল্পনাবিদেরা লন্ডনের ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছেন।

Share.
Leave A Reply