সোনারগাঁও প্রতিনিধি –
সোনারগাঁও উপজেলার বারদী ইউনিয়নের আলমগীর মেম্বার বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সাথে আঁতাত করে চলত। বিগত ইউপি নির্বাচনে জাতীয় পার্টির নেতা আমিন হোসেন কে মেম্বার নির্বাচিত করতে সহযোগিতা করে। জানা গেছে তার কাছ অনেক পাঞ্জাবি এবং মাসিক টাকা নিয়েছে। কিছুদিন পর ভাগবাটোয়ারা নিয়ে জাতীয় পার্টির এই মেম্বারের সাথে দন্দ হয় পরে আমিন হোসেন মেম্বার তাকে মেরে আহত করে।
তৎকালীন থানা আওয়ামী লীগ এর ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালামের কাছের লোক হওয়ায় আওয়ামী লীগের আমলে কোনো প্রকার মামলা হয়নি দালাল আলমগীর এর নামে ।এবং তাকে বিএনপির কোনো কর্মকান্ডে দেখা যায়নি।বারদী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জহিরুল হক এর কাছ থেকে নিয়মিত ভাতা নিতো এই আলমগীর।জানা গেছে তার আপন ভাগিনা বারদী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি। তার আপন চাচাতো ভাই আসাদুজ্জামান আসাদ বারদী ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি।চাচাতো ভাই সন্ত্রাসী রাশেদ উদ্দিন আহমেদ মুঞ্জু সোনারগাঁও উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি।তার আপন চাচা হাসেম চেয়ারম্যান বারদী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।বারদী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুর রহমান বারদী এলাকায় নৈরাজ্য ও প্রভাব বিস্তার করার জন্য ষড়যন্ত্রমূলুক ভাবে সাবেক চেয়ারম্যান আলী আজগর ও সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কাশেম বাবু কে কোনঠাসা করার জন্য সুবিধাবাদী আলমগীর কে বিএনপির দায়িত্বপূর্ন পদে নিয়ে আসে। এতে করে সাধারণ বিএনপির নির্যাতিত কর্মীরা কষ্ট পায় এবং বিএনপির নেতাদের উপর আস্তা হারিয়ে ফেলে।যার ফলে সাধারণ নেতাকর্মীরা তার অব্যাহতি চায়।